এখানে কয়েকজন মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রীদের কথা তলে ধরা হলো:
আজ নতুন মন্ত্রী পরিশোধের অনেক মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী কথা বলেন, তাদের কথা তুলে ধরা হলো: 01সাবের হোসেন চৌধুরী (পরিবেশ,বন ও জলবায়ু পরির্ব তন মন্ত্রনালয়):তিনি বলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু দায় দায়িত্বে অনেক,দায়িত্ব পালন করতেই হবে। করবো।চ্যালেঞ্জ অনেক। দলগতভাবেই (টিমওয়ার্ক) গোটা মন্ত্রণালয় কাজ করবে।পরিবেশ, বন, এ দুটো মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলতে চাইলেই এ দুটো নিয়ে কাজ করা যাবে। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের হাতে নেই। তবে বিরুপ প্রভাব ঠেকাতে কাজ করবে মন্ত্রণালয়।মন্ত্রণালয়ের কাজে কোনোরকম ব্যত্যয় মেনে নেয়া হবে না।শুধু বলার জন্য না কাজেই প্রমাণ হবে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে ১০০ দিনের পরিকল্পনা করা হবে।**
** বেগম সিমিন হোসেন রিমি : মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চলমান উন্নয়ন প্রকল্প আরো দ্রুত গতিতে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবো। নারী ও শিশুদের নিয়ে দীর্ঘিদন ধরেই কাজ করে যাচ্ছি। তাই এটি আমার পছন্দের জায়গা।
**স্থপতি ইয়াফেস ওসমান (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী) : তিনবার চ্যালেঞ্জ মনে করিনি, চতুর্থবার কী চ্যালেঞ্জ মনে করবো। এই সরকারের মেয়াদে চলমান কাজগুলো শেষ করতে চাই। প্রধানমন্ত্রী সৎ মানুষদের মূল্যায়ন করেন আবারো প্রমাণ হয়েছে।**মো. তাজুল ইসলাম(এলজিআরডি মন্ত্রী ) : প্রয়োজনী মাফিক প্রকল্প গ্রহন করা হবে। নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা কঠিন হবে না। এই সক্ষমতা সরকার দেখিয়েছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সমন্বিত কার্যক্রম নেয়া হয়েছে। মানুষকে সচেতন থাকতে হবে। সারা বছর ডেঙ্গু মোকাবেলার কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। ঢাকা থেকে সারা দেশে এডিস ছড়িয়েছে। এই বিষয়টি বিবেচনা করে কর্মসূচি গ্রহন করা হচ্ছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা সেক্ষেত্রে কাজ করবে। *** ওবায়দুল কাদের (সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রনালয়) : মানুষেরর জিবনে রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যক্তিগত জীবন চ্যালেজিং। বর্তমান বিম্ব পরিস্তিতে চ্যালেঞ্জ আরো বেশি। সব চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে পারবো। পদামাসেতু যখন করেছি তখন চ্যালেঞ্জ ছিলো, কেউ ভাবেনি অতিক্রম করতে পারো। মেট্রোরেল হয়েছে। পাতাল রেলের কাজ চলছে। টার্গেট ২০৩০ মধ্যে ঢাকায় ৬ টি মেট্রোরেল নির্মান শেষ করবো। এলিভেটেড তেজগাঁও পর্যন্ত শেষ হয়েছে। আগামি বছর কুতুবখালি পর্যন্ত শেষ করতে পারো। সড়কে শৃঙ্খলা- যানবাহনে শৃঙ্খলা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা পুরোপুরি অর্জন করতে পারিনি। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে কাজ চলছে। বাস্তবায়ন হলে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে পরবো। সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা বড় চ্যালেঞ্জ। রাস্তাকেও স্মার্ট করতে হবে। পদ্মাসেতু থেকে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা পাচ্ছি দৈনিক। চার লেন হলে আরো বাড়বে। দ্রব্যমুল্য এর জন্য , নিম্ম আযের মানুষদের কষ্ট হচ্ছে। দ্রব্যমুল্য সহনিয রাখতে সর্বত্বক চেস্টা থাকবে। দেশি-বিদেশি সব চাপ মোকাবিলা করা হবে। আমাদের মুল শক্তি জনগন। ।***মোহাম্মদ আলী আরাফাত:(তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়): বাংলাদেশের বিপক্ষে ডিসইনফরমেশন ক্যাম্পেইন হচ্ছে সারা বিশ্বে। তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা গণতন্ত্রের সাথে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ নিশ্চিত করেছি। এর অপব্যবহার করে কেউ অসত্য ও অপপ্রচার করলে জনগণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেটি মোকাবেলা করা হবে। অপপ্রচার রোধ করতে যেয়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা যেন ক্ষুন্ন না হয় সেটি নিশ্চিত করা হবে। ***আসাদুজ্জামান খান:( স্বরাষ্টমন্ত্রী): বিএনপির জ্বালাও পোড়াও-এর রাজনীতি দেশের মানুষ প্রত্যাখান করেছে। আগুর সন্ত্রাস রুখতে বাহিনীগুলো তৎপর রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে যুগোপোযগী বাহিনী গড়তে ও আধুনিকায়নে কাজ করবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।*** আবুল হাসান মাহমুদ আলী: অর্থমন্ত্রী: চ্যালেঞ্জ আছে, মোকাবিলা করবো রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে একযোগে কাজ করবো।।