তাপপ্রবাহ নিয়ন্ত্রনে ঢাকায় বনায়ন এবং জলাশয় বাড়াতে স্হানীয় সরকার, স্বাস্থ্য এবং গণপুর্ত মন্ত্রনালয়ের সাথে সমন্বিত কাজ শুরু করবে পরিবেশ মন্ত্রনালয়।

ঢাকার বেশী অংশ কংক্রিটের হওয়ায় এখন তেমনভাবে গাছ লাগানো সম্ভব হবেনা, এসব কথা জানিয়েছেন পরিবেশ মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। সকালে সচিবালয়ে ৫ জুন পরিবেশ দিবস উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন তিনি। জানান, নতুন শহর পুর্বাচলকে পরিবেশবান্ধব হিসেবে তৈরি করার জন্য ইতিমধ্যে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, বায়ু দূষন নিয়ে মন্ত্রনালয়ের ১০০ দিনের কর্মসূচি শেষ হবে আগামী ৩০ জুন। এরমধ্যে ঢাকার চারপাশে ৫০০ টি ইটভাটা বন্ধ করে দেয়াসহ আরও যেসব উদ্যোগ নেয়া হয়েছে সেগুলো নিয়ে আগামী পহেলা জুলাই সংবাদ সম্মেলনে জানানো হবে।

সাবের হোসেন বলেন, এবারের ঘুর্ণিঝড় রিমালে সুন্দরবনের অবকাঠামোর ৬ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। কিছু হরিণ বন্যার পানির সাথে ভেসে গেছে। এটা প্রাথমিক হিসেব। তবে, বন্যায় সুন্দরবনকে আরও কিভাবে রক্ষা করা যায় তা নিয়ে পদক্ষেপ নিচ্ছে মন্ত্রনালয়, জানান পরিবেশ মন্ত্রী।

২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত উপকূলে প্রায় ৯০ হাজার হেক্টর বনায়ন বাড়ানো হয়েছে জানিয়ে পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, এবারের বিশ্ব পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে গাছ দিয়ে সাজাই দেশ, সমৃদ্ধ করি বাংলাদেশ।