ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার শৌলজালিয়া ইউনিয়নের শৌলজালিয়া মাঠ জুড়ে হলুদের সমারোহ। যেদিকে তাকাই সেদিকেই শুধু হলুদ গালিচার মতো সূর্যমুখী খেত। ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকের মুখেও হাসির ঝিলিক। খরচ কম লাভ বেশি হওয়ায় সূর্যমুখী চাষে ঝুকছে এ এলাকার কৃষকরা। নিরাপদ ভোজ্যতেল ও অধিক লাভের আশায় দিনদিন এর চাষ বাড়াচ্ছে কৃষকেরা । আজ সোমবার (০১ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার শৌলজালিয়া ইউনিয়নের শৌলজালিয়ার মাঠে গিয়ে দেখা যায় সূর্যমুখী ক্ষেত পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক-কৃষানীরা।উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানাগেছে, এ বছর উপজেলায় ১৩৩ একর জমিতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে শৌলজালিয়ায় ৩০ একর জমিতে সূর্যমুখীর আবাদ হয়েছে। ভালো ফলন পাওয়ার আশায় প্রচন্ড রোদেও পরিচর্যার কোন কমতি নেই তাদের। কৃষকরা হাইসান-৩৩ জাতের ফুল চাষ করেছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর দ্বিগুন জমিতে সূর্যমুখীর আবাদ করেছে কৃষকরা।শৌলজালি এলাকার কৃষক সুমন জানান, বর্তমানে ক্ষেতের ফলন খুই ভালো হয়েছে। কৃষি অফিস থেকে সঠিক পরামর্শ ও নিয়মিত তদারকি করায় ফসলের কোন ক্ষতি হয়নি। ওই এলাকার কৃষক সন্তোষ ও ধীরেন্দ্র দুয়ারী জানান, ৫ একর জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছি। গত বছরের তুলনায় এ বছরে ফলন অনেক ভালো হয়েছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে আশানুরুপ ফলন ঘরে তোলা যাবে।শৌলজালিয়ার উপসহকারি কৃষি অফিসার মোঃ বখতিয়ার উদ্দিন শান্ত জানান, এ এলাকায় স্থানীয় আমন ফসল তেলার পর, অনেক জমি পতিত থাকে। এ জমি দুই ফসলি করার জন্য সূর্যমুখী উপযুক্ত ফসল। তাই কৃষকদের পরামর্শ এবং বিভিন্ন কর্মসূচীর আওতায় সার-বীজ সহায়তা দিয়ে উদ্ভুদ্ধ করা হয়।উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবীদ ইমরান বিন ইসলাম জানান, তেল জাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় উপজেলায় বিভিন্ন ইউনিয়নে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে। এক একর জমিতে উৎপাদন খরচ বাদে কৃষকের ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা লাভ হবে। ধানের চেয়ে অধিক লাভজনক হওয়ায় কৃষকরা সূর্যমুখী চাষে আগ্রহী হচ্ছে। এছাড়া নিরাপদ ভোজ্য
Related Posts
সাম্প্রতিক পোস্ট
-
আমরা জানতে চাই ইউটিউব চ্যানেল17-09-2024
-
সুস্থ থাকার সর্বোত্তম উপায় প্রতিরোধ17-09-2024
- ফজর
- যোহর
- আছর
- মাগরিব
- এশা
- সূর্যোদয়
- ৫:১১
- ১১:৫৯
- ৩:৪০
- ৫:১৯
- ৬:৩৮
- ৬:৩৬