** বঙ্গবদ্ন্ধুকে হত্যার মধ্যে দিয়ে স্বাধীনতার রিরোধী শক্তিরা জয় বাংলা স্লোগান মুছে দিতে চেয়ে ছিলো। তাদের থেকে সাবধান থাকতে হবে। অর্থ মন্ত্রী।

**আমাদের প্রতিপক্ষরা সব সময় দেশ কিভাবে ধংস হবে তা চিন্তা করে। সেটা আগেও ছিল এখনো আছে। এখন যারা প্রতিপ্ক্ষ তারা বলে পাকিস্তান ভালো ছিলো। তারা মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু এ সকল উন্নয়ন চোখে দেখে না। অর্থ মন্ত্রী।

** অর্থ মন্ত্রী : বঙ্গবন্ধুর কারনেই অন্য দেশগুলো বাংলাকে চিনতে শুরু করেছিল তিনি সকল জায়গা বাংলাকে জানানোর ও চেনানোর চেষ্টা করে গেছেন। বাঙ্গালিকে পদে পদে অপমানিত হতে হয়েছে।একমাত্র বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি সন্মান।

** বর্তমান সরকার মুক্তিযুদ্ধ কে দলীয় করন করেছে মুক্তিযোদ্ধাদের বানিয়েছে লাঠিয়াল- স্বাধীনতার চেতনা নিয়ে ব্যবসা করছে সরকার-জিএম কাদের।

** জনপ্রশান মন্ত্রী : বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। দেশের জন্য তার আত্যত্যাগ বলে দেয় কতটা ভালোবাসা ছিল। একটি বিধস্ত দেশ থেকে তিনি দেশের উন্নয়ন করেছেন। দেশকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সকল চাওয়া ছিল, যেমন, জনগণের জন্য কমর্সংস্থান তৈরি, সবার জন্য শিক্ষা, সহ সকল ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু উন্নয়ন করতে চেয়েছেন। দেশ কে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সকল শেষ না হওয়া স্বপ্ন পুরোন করছে শেখ হাসিনা।

** জাতীয় স্মৃতিসোৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান : ৭১ এর ২৫ মার্চ কাল রাতের পর পলায়নপর ভূমিকা নিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কেন? তারাই এর জবাব ভাল দিতে পারবে। জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্যের জবাবে ড. মঈন খান বলেন : তখনকার মেজর জিয়া পাকিস্তানী হানাদারদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন। যা ইথারে ভেসে আসে। কেবল দেশের ভেতরেই নয়, বিশ্বে প্রচার হয়। এর মাধ্যমে স্বাধীনতার সূচনা হয়েছিল। তিনি পালিয়ে যাননি, সেক্টর কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেন। ফলে স্বাধীনতার পর জিয়াকে বীরউত্তম খেতাব দেয়া হয়। ভারতের রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষকের স্বীকৃতি দেন। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক মুক্তি কোথায়? আওয়ামী লীগ সরকারের কাছে তার প্রশ্ন। ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে মানুষকে ২ ভাগ করে একে অন্যের বিরুদ্ধে লাগিয়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ।