সাকিব আওয়ামী লীগের টিকিটে এমপি হয়েছে। নমিনেশন নেয়ার সময়ে দলের প্রাথমিক সদস্য হয়েছে। তার আগে সে অন্য দল করতো কিনা, সে বিষয়ে আওয়ামী লীগ কিছু জানে না:বিএনএমের নিবন্ধন বিষয়ে নির্বাচন কমিশন বলতে পারবে, বিএনএম গঠনে সরকারের কোন চাপ ছিলো না: -ওবায়দুল কাদের ।

মেজর(অব:) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান, বিএনপি: কয়েকটি পত্রিকা সাকিব আল হাসানের সাথে আমার একটা ছবি নিয়ে মনের মাধুরি মিশিয়ে অপপ্রচার করছে। এতে দেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমার সম্মান ক্ষুন্ন হচ্ছে। নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে ভাগিয়ে নেয়ার অপকৌশল মাত্র। নির্বাচনের আগে কিংস পার্টি গড়ে ওঠে। অর্থের মাধ্যমে তারা জনপ্রতিনিধি হয়। নির্বাচনের ৬ মাস আগে থেকেই সরকার পর্যায়ের প্রতিনিধিরা আমার সাথে যোগাযোগ করে। তারা আমাকে ভেবেছিল, আমার দলের নীতিনির্ধারণি পর্যায়ে মাঝে মাঝে দ্বিমত থাকে। একারণে তারা ভেবেছিল আমি বিএনপি ত্যাগ করতে চাই।৩২ বছর পর এধরণের সিদ্ধান্ত নিবোনা। অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্যরা আমার কাছে সাকিবকে নিয়ে আসে। বিএনএমর প্রধান ব্যক্তি আমার কাছে নিয়ে আসে। এটা নির্বাচনের ৪/৫ মাস আগের ঘটনা।আমি সাকিবকে খেলাধূলা করতে বলি।এরপর তৎকালীন তথ্যমন্ত্রীসহ তারা ঘোষণা দেয় আমি বিএনএমএ যোগ দিবো। অথচ নির্বাচনের দুমাস আগে আমি সংবাদ সম্মেলন করে জানাই অন্যদলেতো যাবোই না, রাজনীতিও করবো না।