সুপ্রিম কোর্ট আইবজীবী সমিতির নির্বাচনের পর ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার ভোরে মারামারির ঘটনায় স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথীকে প্রধান আসামি করে হত্যা চেষ্টাসহ বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা হয়েছে।
শুক্রবার রাতে রাজধানীর শাহবাগ থানায় এই মামলা করেছেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ও নির্বাচন সংক্রান্ত সাব-কমিটির কো-অপ্ট সদস্য মো. সাইফুর রহমান সিদ্দিকী সাইফ। যাকে শুক্রবার ভোরে সুপ্রিম কোর্টে বার মিলনায়তনের ভেতর থেকে বেধড়ক মারধর করে বের করে দেয় প্রতিপক্ষের আইনজীবীরা।
মামলায় দ্বিতীয় আসামি করা হয়েছে বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলকে। এছাড়া যুথীর নির্বাচনী এজেন্ট সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী বশির আহম্মেদ ও দুজন নারী আইনজীবীসহ মোট ২০ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা চেষ্টা, মারপিট ও ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ ১০টি ধারায় মামলা করা হয়েছে। এছাড়া আরো ৩০ থেকে ৪০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে এই মামলায়। গতকাল রাতেই বিএনপিপন্থী আইনজীবী ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরীকে তার সেন্ট্রাল রোডের বাসা গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেছে ডিবি পুলিশ। পরে সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী বশিরকেও গ্রেপ্তার করা হয়। এদিকে আহত সাইফকে তার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে রাত সোয়া ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান ডিএসসিসি মেয়র ও বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সাবেক নেতা শেখ ফজলে নূর তাপস।