এক মাসের মধ্যে জামদানি শাড়িসহ বাংলাদেশের সব ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পন্যর তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ১৯ মার্চের মধ্যে এই তালিকা প্রতিবেদন আকারে জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের হাইকোর্ট বেঞ্চ। পাশাপাশি সরকারের পক্ষ থেকে জিআই পণ্যের তালিকা ও সংরক্ষণের ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে রুলও জারি করেছেন আদালত। শুনানিতে আইনজীবী বলেন, ১৯৯৫ সালে ট্রিপস এগ্রিমেন্ট হওয়ার ১৮ বছর পর আইন হয়। সেখানে বাংলাদেশের ২১টি পণ্যের তালিকা করা হয়। অথচ দেশে তাঁত শিল্পসহ আরো অনেক পণ্য আছে, যার রেজিস্ট্রেশন ও সংরক্ষণ নেই। তাই সব মন্ত্রণালয় নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে দেশের সব পণ্যের তালিকা ও সংরক্ষণ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন ব্যারিস্টার সারওয়াত সিরাজ শুক্লা।