চট্টগ্রাম-১২(পটিয়া) নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি বলেছেন, পটিয়ায় দলের ত্যাগী দু:সময়ের নেতাকর্মীদের নিয়ে আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনকে সাজানো হবে। আমি পরিবারতন্ত্র ও কোন বিশেষ বাহিনী দিয়ে ঐতিহ্যের পটিয়াকে কলংকিত করতে চাই না। বিগত সময়ে যারা কাজটি করেছে তারা আজ ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। তৃণমূলের সবাইকে নিয়ে আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনকে সুসংগঠিত করতে দলের দায়িত্বশীলদের ভূমিকা রাখতে হবে। মান-অভিমান নয়, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনিদের্শনায় সংগঠন পরিচালিত হবে।তিনি আরো বলেন, পটিয়া আর কোন মাটি কাটা, ইয়াবা, গরু চুরি, কিশোর গ্যাং, সন্ত্রাস, চাদাবাঁজি থাকবে না। ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতি নয়, জাতির জনকের রাজনৈতিক আদর্শের সৌন্দর্য তুলে ধরে দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিতে হবে। তিনি বিগত সময়ে পটিয়ায় আওয়ামী লীগের রাজনীতির নামে যে অপরাজনীতি হয়েছে তা থেকে বের হয়ে আসার জন্য দলের নেতাকর্মীদের আহবান জানান। আগামীতে পটিয়ার শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, ইতিহাস, ঐতিহ্য মর্যাদা ফিরে আনতে দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে। সাবেক সংসদ সামশুল হক চৌধুরীকে উদ্যেশ্য করে তিনি আরো বলেন ’বহুদিন হাইও, আর ন হাইও’ তুই হাইও, তোর পুয়াই হাইয়ি, ভাই-বোন ও ভাগ্নে হাইয়ি, আর ন হাইও। দলের ভিতরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে অন্য দল থেকে লোক এনে নিজের বলয় তৈরী করেছে। তিনি গতকাল শনিবার (২০ জানুয়ারী) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরবর্তী পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ এর পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে এ কথা বলেন।পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আকম সামশুজ্জমান চৌধুরী’র সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক হারুনুর রশিদের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন, জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান ও সাবেক মহিলা এমপি চেমন আরা তৈয়ব, দক্ষিণ জেলা আ’লীগ সহ-সভাপতি আইয়ুব আলী, মোহাম্মদ নাছির, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক প্রদীপ দাশ, পটিয়া পৌরসভা মেয়র আইয়ুব বাবুল, কেন্দ্রীয় যুবলীগ যুগ্ম সাধারন সম্পাদক বদিউল আলম, কেন্দ্রীয় আ’লীগ নেতা সত্যজিৎ দাশ রুপু, দক্ষিণ জেলা আ’লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক আমম টিপু সুলতান চৌধুরী, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মো: ফারুক, উপদেষ্টা বীরমুক্তিযোদ্ধা একেএমএ আবদুর মতিন চৌধুরী, বীরমুক্তিযোদ্ধা চৌধুরী মাহাবুর রহমান, বীরমুক্তিযোদ্ধা কাজী আবু তৈয়ব, রাশেদ মনোয়ার, সেলিম নবী, মো: নাছির উদ্দিন, আবুল কালাম, উপজেলা আ’লীগ নেতা মুহাম্মদ সেলিম চেয়ারম্যান, মুহাম্মদ ছৈয়দ, ঋষি বিশ^াস, বেলাল উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার এমএম মোর্শেদ, শহিদুল আলী মনজু, ইউনুছ মিয়া, মোজাম্মেল হক রাজধন, এমএ রহিম, প্রজ্ঞাজ্যোতি বড়–য়া লিটন, ডিএম জমির উদ্দিন, মহানগর যুবলীগ যুগ্ম সাধারন সম্পাদক দিদারুল আলম দিদার, চেয়ারম্যান যথাক্রমে আবুল কাশেম, রনবীর ঘোষ টুটুন, ইনজামুল হক জসিম, এহসানুল হক, মো: বখতিয়ার উদ্দিন, মাহাবুবুর রহমান, ফৌজুল কবির কুমার, শাহিনুল ইসলাম শানু, মাহাবুবুর হক চৌধুরী, এম এ হাশেম, বিএম জসিম, আমিনুল ইসলাম খান টিপু, সরোজ কান্তি সেন নান্টু, কাউন্সিলর গোফরান রানা, গিয়াস উদ্দিন আজাদ, শফিউল আলম, সরোয়ার কামাল রাজীব, শেখ সাইফুল ইসলাম, জসিম উদ্দিন, মহিলা কাউন্সিলর বুলবুল আকতার, ফেরদৌস বেগম, ইয়াছমিন আকতার, সাবেক চেয়ারম্যান গাজী ইদ্রিস, সাবেক চেয়ারম্যান আহমদ নুর, জেলা শ্রমিক লীগ সভাপতি নুরুল হাকিম, আ’লীগ নেতা আলমগীর আলম, এমএনএ নাছির, উজ্জল বড়–য়া, ইউনুছ তালুকদার, এড. এম হোসাইন রানা, আজিমুল হক, গোলাফুল রহমান মনজু, মিহির চক্রবতী, জাহাঙ্গীর আলম, আলমগীর, আবুল কালাম, সাইফুল ইসলাম, হারুন, ওসমান গনি, মাহফুজুল হক হাফেজ, সামশুল ইসলাম, জয়প্রকাশ ধর, জসিম উদ্দিন, ছিদ্দিক আহমদ, সৌমেন চক্রবর্তী, যুবলীগ নেতা মর্তুজা কামাল মুন্সি, নুরুল আমিন, রাজু দাশ হিরো, আবদুল হান্নান লিটন, নুর আলম ছিদ্দিকী, হাসান উল্লাহ চৌধুরী, ইমরান উদ্দিন বশির, মো: ফোরকান, দিদারুল আলম, আবু হাসনাত ফয়সাল, শাহ আলম মেম্বার, এনামুল হক মজুমদার প্রমুখ।