১৭ ই জানুয়ারী বুধবার, ঠিক দুপুর আড়াইটায়, অভিষেক ব্যানার্জী নির্দেশে ,পশ্চিমবঙ্গ মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে ,অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী সহায়িকা ও আশা কর্মী ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন.. অঙ্গনওয়াড়ি শাখা, বিড়লা তারামণ্ডল থেকে ধর্মতলা ডোরিনা ক্রসিং পর্যন্ত বিক্ষোভ ও ধিক্কার মিছিল করলেন। কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে। প্রায় আড়াইশো থেকে ৩০০ অঙ্গনওয়াড়ি ও আশা কর্মী এই মিছিলে পা মেলান ।মিছিলের প্রথম ভাগে ছিলেন,। শিশু সুরক্ষা মন্ত্রী শশী পাঁজা ,মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য এবং উপস্থিত ছিলেন স্মিতা বক্সি। সহ অন্যান্য কর্মীবৃন্দ ও মহিলা কাউন্সিলররা, সকল আশা কর্মী ও অঙ্গনারী কর্মীরা মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে জয়ধ্বনি দেন যেভাবে তাদের পাশে রয়েছেন এবং ইউনিফর্মের মাধ্যমে মর্যাদা দেবার চেষ্টা করেছেন শুধু তাই নয় তারা লকডাউনেও পাশে এই সকল মহিলাদের পাশে ছিলেন, কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার কোনোভাবেই এই সকল আশা কর্মী ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের সুযোগ-সুবিধে দেননি। শুধু তাই নয়, তাদেরকে স্মার্টফোন দেওয়ার কথা ছিল, সেটাও পর্যন্ত এখনো দেওয়া হয়নি। এমনকি তাদের মাইনে বাড়ানো হয়নি, উপরন্ত টাকা আটকে রাখা হচ্ছে। এই সকল অভিযোগ করে কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে ধিক্কার মিছিল করলেন।, তারা জানালেন ,যারা ছোট ছোট শিশুদের নিয়ে কাজ করে, বিপদে তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ায়, তাদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার কোষ কিছু ভাবছেন না। শুধু বঞ্চনা দিয়ে চলেছেন, অবিলম্বে এই সকল আশা কর্মী ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের সুযোগ-সুবিয়ে দিতে হবে এবং মাইনে বাড়াতে হবে। আমরা আজকের এই বিক্ষোভ থেকে কয়েকদিন অপেক্ষা করব। যদি না বাড়ায়।তাহলে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ও অভিষেক ব্যানার্জীর কথামতো আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামবো , আজ এই শুধু বিক্ষোভ মিছিল করে হুঁশিয়ারী দিলেন, কেন্দ্রীয় সরকারকে। তাহার সাথে সাথে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও আশা কর্মীরাও একইভাবে হুঁশিয়ারী দিলেন ।