বিশ্বের বেশ কিছু দেশে কোভিড-১৯ এর নতুন ভ্যারিয়েন্ট জেত্রন-১ এর সংক্রমন বৃদ্ধি পেয়েছে। এ জন্য উচ্চ ঝুঁকির্পূন স্থানে কাজ করা লোক দের কে এবং উচ্চ ঝুঁকির্পূন ব্যক্তি যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদেরকে সর্তক হিসাবে মাস্ক ব্যবহার করার পরার্মশ দেওয়া হয়েছে। উচ্চ ঝুকির্পূন চতুর্থ ডোজ ভ্যাকসিন নেয়ার পরার্মশদেওয় হয়েছে । প্রাথমিক পর্যায়ে রাজধানীর আটটি কেন্দ্রে বুস্টার ডোজ ফাইজার ভিসিভি ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। কেন্দ্রগুলো হলো— বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শেখ রাসেল জাতীয় গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ফুলবাড়িয়া সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল।
পরে ধাপে ধাপে ঢাকার বিভিন্ন বিশেষায়িত ইনস্টিটিউট ও সরকারি হাসপাতাল, ঢাকার বাইরের সরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং জেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতে ভ্যাকসিন বিতরণের মাধ্যমে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের ক্ষেত্রে ফাইজার আরটিইউ ভ্যাকসিন ব্যবহার করতে হবে। প্রাথমিকভাবে মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নয়াবাজারে ঢাকা মহানগর জেনারেল হাসপাতালে এই টিকা দেওয়া হবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেওয়ার প্রমাণস্বরূপ ভ্যাকসিনের নাম এবং তারিখ উল্লেখ করে টিকা কার্ড সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে দিতে হবে। তৃতীয় ও চতুর্থ ডোজের ক্ষেত্রে সুরক্ষা ওয়েবসাইট অথবা অ্যাপ থেকে ডাউনলোড করে সঙ্গে আনতে হবে টিকাকার্ড। স্বাস্থ্য অধিদফতরে পূর্ব নির্ধারিত উপায়ে কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনেশনের রিপোর্ট দিতে হবে।আইইডিসিআর জানায়, দেশে এখন পর্যন্ত পাঁচ জনের নমুনা পরীক্ষায় জেএন.১ উপধরন শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তদের মধ্যে এ মুহূর্তে ঢাকা এবং ঢাকার বাইরের রোগী আছেন।